অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction.
আচ্ছালামু আলাইকুম প্রিয় অতিথি - নিওটেরিক আইটি থেকে আপনাকে স্বাগতম । আপনি নিশ্চয় অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction সম্পর্কিত তথ্যের জন্য নিওটেরিক আইটিতে এসেছেন । আজকে আমি অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এই আর্টিকেল সম্পন্ন করব । অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction সম্পর্কে আরো জানতে গুগলে সার্চ করুন - অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction লিখে অথবা NeotericIT.com এ ভিসিট করুন । মোবাইল ভার্সনে আমাদের আর্টিকেল পড়ুন । এই আর্টিকেলের মূল বিষয় বস্তু সম্পর্কে জানতে পেইজ সূচি তালিকা দেখুন। ওয়েব স্টোরি দেখুন
নতুন ভোটার হয়েছেন!! কিন্তু ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে দেখতে পেলেন নাম, পিতার নাম বা অন্য কোন তথ্যে ভুল রয়েছে। অথবা অনেক আগেই করা আছে কিন্তু অনেকদিন পর গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজে আইডি কার্ডের তথ্য মেলাতে গিয়ে দেখলেন গোঁড়ায় গলদ।
প্যারা নেই। আইডি কার্ড সংশোধন করা এখন আগের তুলনায় অনেক সহজ। কাগজ নিয়ে এদিক সেদিক দৌড়াদৌড়ির একদমই কোনো প্রয়োজন নেই। আপনি চাইলে ঘরে বসেই খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইনে আপনার ভোটার আইডি বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে পারবেন। আজকে আমরা অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো এবং এর সাথে সম্পর্কিত অন্য প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবো।
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম ২০২৩:
চলুন ধাপে ধাপে জানা যাক কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা যায়। ধাপে ধাপে গেলে বিষয়টা আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে:
সংশোধনের আবেদনের উপর নির্ভর করে কি কি কাগজপত্র লাগবে। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সাধারনত প্রয়োজন হয়, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ও ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন কপি, এমপিও শীট বা সার্ভিস বইয়ের কপি, বিয়ের কাবিন নামা, পিতা-মাতার আইডি কার্ড ও সন্তানদের আইডি কার্ড। এগুলোর যে কোন ২টি ডকুমেন্ট দিয়ে সংশোধন করা যায়।
নামের বানান ও আংশিক পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
- পিইসিই/ জেএসসি/ এসএসসি বা সমমান/ বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ
- জন্ম নিবন্ধন
- পাসপোর্ট
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
- সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র
- এমপিও/ সার্ভিস বইয়ের কপি
- বিবাহের কাবিন নামা।
(উল্লেখ্য, এখানে তালিকার ডকুমেন্টগুলো যে কোন এক বা একাধিক ডকুমেন্ট হলেই চলবে)
বাংলা নাম অনুযায়ী ইংরেজি বা ইংরেজি নাম অনুযায়ী বাংলা করতে কি কি লাগে?
বর্তমান ভোটার আইডি কার্ডের বাংলা নাম অনুসারে ইংরেজি নাম সংশোধন অথবা, ইংরেজি নাম অনুসারে বাংলা নাম সংশোধন করতে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন হবে।
নাম সম্পূর্ণ অংশ পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
- পিইসিই/ জেএসসি/ এসএসসি বা সমমান/ বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ
- জন্ম নিবন্ধন
- পাসপোর্ট
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- হলফ নামা
- সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
- সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র
- এমপিও/ সার্ভিস বইয়ের কপি
- বিবাহের কাবিন নামা।
- তদন্ত প্রতিবেদন
- উপজেলা নির্বাচন অফিসারের প্রতিবেদন
পিতা ও মাতার নাম পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ডে পিতা/মাতার নামের আংশিক সংশোধন করতে প্রয়োজন হবে;
- পিইসিই/ জেএসসি/ এসএসসি বা সমমান/ বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ
- জন্ম নিবন্ধন
- পাসপোর্ট
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র
- ভাই-বোনের জাতীয় পরিচয়পত্র
- ভাই-বোনের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
- এমপিও/ সার্ভিস বইয়ের কপি
- বিবাহের কাবিন নামা।
স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধন করতে:
- তালাক নামা বা Divorce Paper এবং নতুন বিবাহের কাবিন নামা
- সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
- সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র
- অথবা, অন্যান্য প্রমাণ
জন্ম তারিখ সংশোধন করতে কি কি লাগে
১. ৫ বছর পর্যন্ত জন্ম তারিখ সংশোধন
- পিইসিই/ জেএসসি/ এসএসসি বা সমমান/ বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ বা রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি (উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট প্রযোজ্য নয়)
- পাসপোর্ট
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- জন্ম সনদ
- সিভিল সার্জন কর্তৃক বয়স প্রমাণের রেডিওলজিক্যাল মেডিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট
- চেয়ারম্যান কর্তৃক পারিবারিক সনদ (পরিবারের সকল সদস্যের নাম, পিতা-মাতা, ভাই বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর এবং জন্মের ক্রম উল্লেখসহ
- পেনশন বা অবসর ভাতা বইয়ের সত্যায়িত ফটোকপি
- সার্ভিস বই/ এমপিও শীটের কপি/ চাকরীর আইডি/ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অফিস স্মারক সম্বলিত পত্র
জন্ম তারিখ সংশোধন (সকল ক্ষেত্রে) করতে কি কি লাগে?
- পিইসিই/ জেএসসি/ এসএসসি বা সমমান/ বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ বা রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি (উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট প্রযোজ্য নয়)
- পাসপোর্ট
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- জন্ম সনদ
- সিভিল সার্জন কর্তৃক বয়স প্রমাণের রেডিওলজিক্যাল মেডিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট
- চেয়ারম্যান কর্তৃক পারিবারিক সনদ (পরিবারের সকল সদস্যের নাম, পিতা-মাতা, ভাই বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর এবং জন্মের ক্রম উল্লেখসহ
- পেনশন বা অবসর ভাতা বইয়ের সত্যায়িত ফটোকপি
- সার্ভিস বই/ এমপিও শীটের কপি/ চাকরীর আইডি/ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অফিস স্মারক সম্বলিত পত্র
ভোটার আইডি কার্ডে ঠিকানা সংশোধন করতে কি কি লাগে?
- সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ
- জমির দলিল
- ইউটিলিটি বিল
- জন্ম নিবন্ধন বা পাসপোর্ট
- অন্যান্য প্রমাণ
ভোটার আইডি কার্ডে বৈবাহিক অবস্থা পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
- বিবাহের কাবিন নামা
- হিন্দু ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিবাহ রেজিস্ট্রেশন না হয়ে থাকলে উভয় পক্ষ কর্তৃক প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এফিডেভিট
- সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
- সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র
- বিবাহ বিচ্ছেদ রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট
- স্বামী/স্ত্রীর মৃত্যুর সনদ
- অথবা, অন্যান্য প্রমাণ
ভোটার আইডি কার্ডে জন্মস্থান সংশোধন করতে কি কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ডে জন্মস্থান সংশোধনের জন্য প্রয়োজন হবে,
- সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ,
- পাসপোর্ট,
- জন্ম নিবন্ধন সনদ।
ভোটার আইডি কার্ডে পেশা সংশোধন করতে কি কি লাগে?
জাতীয় পরিচয় পত্রে আপনার পেশা সংশোধন বা পরিবর্তনের জন্য:
- নিয়োগপত্র,
- পেশা ভিত্তিক সনদ,
- সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ,
- অন্যান্য প্রমাণপত্র।
ছবি, স্বাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশ পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি, স্বাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশ পরিবর্তনের জন্য, স্ক্যানারের সাহায্যে কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডারে আঙ্গুলের ছাপ পরীক্ষা করে একই ব্যক্তি নিশ্চিত হতে হবে।
- অথবা, এসব তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারী একই ব্যক্তি মর্মে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার প্রত্যয়ন লাগতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত:
ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন ফি নির্ভর করে আবেদনের ধরনের উপর। এখানে উল্লেখ করে দেয়া হলো কোন আবেদনে কেমন ফি লাগবে।
সংশোধনের ধরণ অনুযায়ী ফি’র পরিমাণ:
এনআইডির তথ্য সংশোধন(NID Info Correction)- ২৩০ টাকা
অন্যান্য তথ্য সংশোধন(Other Info Correction)-১১৫ টাকা
উভয় তথ্য সংশোধন(Both Info Correction)-৩৪৫ টাকা
রিইস্যু(Duplicate Regular)-৩৪৫ টাকা
রিইস্যু জরুরী(Duplicate Urgent)-৫৭৫ টাকা
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করার নিয়ম:
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন;
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd ভিজিট করুন;
- এখানে NID নম্বর, জন্মতারিখ ও ঠিকানা দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন;
- লগইন করে প্রোফাইল অপশনে যান। এডিট অপশন থেকে ভুল তথ্য গুলো সঠিকভাবে লিখুন;
- পরবর্তী ধাপে গিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দিন;
- সবশেষে সংশোধিত তথ্যের প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করে আবেদন সাবমিট করবেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের প্রক্রিয়াটি নিচে বিস্তারিত দেখানো হলো। প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে অনুসরণ করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন।
ধাপ ১ – প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান ছবি তুলে নিন
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন আবেদন করার আগে আপনার উচিত প্রয়োজনীয় প্রমাণগুলো স্ক্যান করে নির্দিষ্ট সাইজের মধ্যে Crop করে নেয়া। স্ক্যান করতে না পারলে, কোন টেবিলের উপর রেখে উপর থেকে ছবি তুলে নিন।
ধাপ ২ – এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করুন
যদি জাতীয় পরিচয়পত্রের সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে সরাসরি NID নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। রেজিস্ট্রেশন করা না থাকলে আগে রেজিস্টার অপশন থেকে রেজিস্ট্রেশন করুন।
ধাপ ৩ – তথ্য সংশোধন করুন
জাতীয় পরিচয় পত্রের একাউন্টে লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে যান। এখানে ৩ ধরণের তথ্য রয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য ও ঠিকানা।
ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন করার জন্য, উপরের ডান পাশ থেকে এডিট বাটনে ক্লিক করবেন। নিচের মত তথ্যগুলো সংশোধন করার অপশন পাবেন।
আপনি যে তথ্যটি সংশোধন করতে চান, তার বাম পাশের টিক অপশনে ক্লিক করুন। এভাবে আপনার ভুল তথ্যগুলো প্রমাণপত্রের সাথে মিল রেখে সঠিকভাবে টাইপ করুন। তারপর, পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার সংশোধন করা তথ্যের পূর্বরুপ ও সংশোধিত রুপ দেখতে পাবেন। সব ঠিক থাকলে আবারও পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৪ – জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি প্রদান করুন
এখন, আপনাকে আপনার ভুল তথ্যের ধরণ অনুযায়ী ফি প্রদান করতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলের এতক্ষণ যা করেছেন তা ক্লোজ করবেন না। ফি প্রদান করেই আপনাকে আবার আবেদনের বাকি কাজ শেষ করতে হবে।
ধাপ ৫ – ডকুমেন্ট আপলোড ও আবেদন সাবমিট
ফি পরিশোধ করা হলে আপনি জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে আবার ফিরে যান এবং প্রয়োজন মোতাবেক আপনার ডকুমেন্ট গুলো আপলোড করে আবেদন সাবমিট করুন।
ধাপ ৬ – ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম ডাউনলোড
আবেদন সাবমিট করার পর, ড্যাশবোর্ডে ফিরে আসুন। উপরের দিকে আবেদনটি ডাউনলোড করার একটি লিংক দেখতে পাবেন। লিংকে ক্লিক করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে নিজের কাছে সংরক্ষণ করুন।
বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID Fee) প্রদান:
বিকাশের মাধ্যমে সংশোধন ফি জমা দিতে বিকাশ এ্যাপ থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে লগইন করুন। তারপর নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
- পে বিল(pay bill) অপশনে যান
- সরকারি ফি অপশনে ক্লিক করুন এবং NID Service অপশনটি বাছাই করুন।
- আপনার NID নম্বরটি ইংরেজিতে লিখুন
- আপনার আবেদনের ধরণ বাছাই করুন।
- আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নম্বর দিয়ে ফি পরিশোধ করুন।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে?
আপনার আবেদন সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন লাগতে পারে। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন আবেদন ৪৫ দিনের মধ্যে অনুমোদন বা বাতিল করা হয়।
এই বিষয়ে আর কোনো প্রশ্ন থা কলে নিচে কমেন্ট করে আমাদের জানান। আমরা আপনার প্রশ্নের অপেক্ষায়।
আপনি আসলেই নিওটেরিক আইটির একজন মূল্যবান পাঠক । অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম - nid correction এর আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ । এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কেমন লেগেছে তা অবস্যয় আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন । মানুষ হিসেবে না বুঝে কিছু ভুল করতেই পারি , তাই ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন এবং কমেন্ট করে জানাবেন ।
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন - অন্যথায় আপনার মন্তব্য গ্রহণ করা হবে না ।
comment url