২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য | মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য - 26 march speech

হ্যালো ভিসিটর , আজ ২৬ শে মার্চ ২০২৩ উপলক্ষে আপনারা গুগলে সন্ধান করতেছেন সুন্দ কিছু বক্তব্য বা ভাষন খুজার জন্য । নিওটেরিক আইটির আজকের এই পর্ব সাজানো হয়ছে ২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য নিয়ে ।  ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ বিভিন্ন অনুষ্টান ও কর্মসূচি পালিত হয় । তাই আপনারা যদি কখনো কোন অনুষ্টানে বক্তব্য বা কিছু করা বলতে চান সবার সামনে তাহলে আপনাকে পূর্ব থেকে কিছু ধারনা নিয়ে রাখতে হবে । এবং দেখে নিতে হবে আগে থেকে কিছু ভাষন ও বক্তব্য দেওয়া টেকনিক , যদি আপনার আগে থেকে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো ভালই । যদি না থাকে তাহলে আপনি আমাদের এই নিওটেরিক আইটির এই পেইজ থেকে সুন্দর কিছু বক্তব্য দেওয়ার উদাহারন দেখে নিতে পারেন । 

২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য - মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য - 26 march speech - neotericit.com


২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য - মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য - 26 march speech - neotericit.com

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য দিতে চান কম বেশি সকলে যেকন অনুষ্টানে , বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্টানে । বক্তব্য দেওয়ার জন্য ছেলে মেয়েরা অনেক আগ্রহ প্রকাশ করে । এতে একদিন আগে তারা গুগল থেকে কিছু বক্তব্য দেখে অভিজ্ঞতা নিয়ে রাখে যাতে সেই দিন ভুল না হয় । এবং সেই বক্তব্য অনেকে খাতায় লিখে রাখে । আজকে আপনাদের সুবিধার্থে কিছু উদাহারন এই পেইজে দিয়ে দেওয়া হবে । 

২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ পালিত বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে (কাল রাত) তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এক তার বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে এম এ হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। পরে ২৭ মার্চ জিয়াউর রহমান একই কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা পাঠ করেন। ২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য এর কয়েকটা উদাহারন দেওয়া হলো । 

আজ ২৬ শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা দিবস। মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস পালন উপলক্ষে অমুক সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত (এখানে সংস্থার নাম হবে)। আলোচনা সভার শ্রদ্ধেয় সভাপতি (এখানে ওনার নাম ও পদবী হবে), মান্যবর প্রধান অতিথি (এখানে ওনার নাম ও পদবী হবে), বিশেষ অতিথি থাকলে ওনার নাম ও পদবী হবে ও উপস্থিত সুধী আসসালামু আলাইকুম


আরো পড়ুন ঃ ২৬ শে মার্চ বা স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা 

বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসের শৌর্য -বীর্যের এক অবিস্মরণীয় গৌরবময় দিন আজ। বীরের জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন আজ। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন ভূখণ্ডের নাম জানান দেওয়ার দিন আজ।


প্রতিদিনের মতো আজও ভোরের সূর্যালোকের বর্ণচ্ছটায় রাঙাবে কৃষ্ণচূড়া গ্রামীণ পথের শেষে নদীর তীরে অশ্বথ শাখা থেকে ভেসে আসবে কোকিলের কুহুতান। শ্যামল প্রান্তরের দূর দূরান্ত থেকে আজ বাজবে রাখালিয়ার মনকোড়া বাঁশির সুর। নীল আকাশের বুকে ডানা মেলে উড়ন্ত বলাকার ঝাঁক কলকাকলিতে মুখরিত হবে জনপদ। তবুও অন্য যেকোন দিনের চেয়ে আজকের দিনটি সম্পূর্ণ আলাদা। ভিন্ন আমেজের, ভিন্ন অনুভূতি ও ভিন্ন স্বাদের আমাদের এই প্রিয় স্বাধীনতা দিবস।

রক্ত সাগর পেরিয়ে বাঙালি জাতি পৌঁছেছে তার বিজয়ের সোনালী তোরণে। আজ বাংলাদেশের এই মহা বিজয়ের মহানায়ক হচ্ছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তুমি যে সুরের আগুন ছড়িয়ে দিলে মোর প্রাণে সেই আগুন ছড়িয়ে গেলো সবখানে, সবখানে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। স্বাধীনতার অমর কাব্যের এই পংক্তিটি দৃঢ়তায় বলীয়ান করে তোলে।

নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের শেষে এদিন জন্ম নেয় একটি নতুন দেশ। সার্ভভৌম বাংলাদেশ। ঝড়ের ভেতরে বিকশিত অটল বৃক্ষের জীবন্ত প্রতীক স্বাধীনতা নামের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ।

আজও প্রচন্ড ঝাঁকি দেয় রক্তে, শানিত করে চেতনা।

২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য pdf download

অনেকেই  ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য pdf download করতে চান তাদের জন্য এইখানে দেওয়া হলো ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য pdf download করার লিঙ্ক । 


শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে।

উপস্থিত আমার শিক্ষক, গুরু জনদের প্রতি আমার সালাম এবং স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

আজ, ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস। আজকের এই দিনে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে প্রান হারানো সকল শহীদদের।

একই সাথে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ভাষা আন্দোলন এবং বিভিন্ন সময়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সকল বির শহীদদের প্রতি।

১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট যখন পাকিস্তান এবং ভারত আলাদা হয়ে যায় তখন তৎকালীন পাকিস্তানকে দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়। তখন পূর্ব পাকিস্তান – ই আজকের বাংলাদেশ।

দেশ স্বাধীনের সুধু শুরু ১৯৮৭ সালের ১৬ আগস্ট থেকেই। এরপর ভাষা আন্দোলন সংগঠিত হয় ১৯৫২ সালে।

এরপর ৬৬ এ ৬ দফা আন্দোলন হয়। ৬৯ এর এর গণঅভ্যুত্থান এবং ৭০ এর সাধারণ নির্বাচন।

এর প্রত্যেকটি ছিলও দেশ স্বাধীনের একেকটি সার্থক পদক্ষেপ।

১৯৯৭ এর নির্বাচনে আওয়ামী মুসলিম লীগ বিজয় অর্জন করলেও পশ্চিম পাকিস্তান সরকার যখন ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করেন তখন বঙ্গবন্ধু সহ সকলে বুঝে যায়।

এরপর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দান বর্তমান সোহ্‌রাওয়ার্দী উদ্যানে ১৮ মিনিটের একটি ভাশন দেন জাতির উদ্দেশ্যে।

এরপর-ই মূলত বাংলার আপামর জনসাধারন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু অরেন।

এরপর ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ যখন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার দেশের ঘুমন্ত নিরীহ মানুষের উপর হামলা চালান তখন রেডিও যোগে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেন।

আরো পড়ুন ঃ ২৬ শে মার্চ এর ছবি

এরপর ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু আটক হলে দেশের জনগন সেই মুহূর্তে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরে।

এরপরের ঘটনা আমাদের সবার জানা। নানান বাধা বিপত্তি পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা মহান বিজয় অর্জন করি।

বাংলাদেশ নামের একটি নতু রাষ্ট্রের জন্ম হয়।

২৬ শে মার্চ এর উপস্থাপনা

শুধু স্বাধীনতা দিবসেই নয়, অন্যান্য সকল দিবস উপলক্ষে বক্তব্য দেওয়ার সময় সবার আগে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার বক্তব্যের সময় যেন খুব কম হয়।

এতে করে আপনার বক্তব্য গুছিয়ে ব অলতে যেমন সহজ হবে তেমন শ্রোতারা আপনার কোথায় ব ইরক্ত হবে না।

আর উপস্থিত বক্তব্য সাধারণত অনেক কম সময়ের হয়ে থাকে।

আমারা যারা কোনও বিষয়ে বক্তব্য দেই তখন আমরা অল্প কথার মধ্যে সেই কথাতি গুছিয়ে বলতে চেষ্টা করি না। তাই আমাদের বক্তব্য সুন্দর হয় না।

এজন্য আপনি যে বিষয়ে বক্তব্য দিবেন সেই বিষয়কে আপনার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্যে শুরু থেকে শেষ সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।

এরপর আপনার খেয়াল রাখতে হবে আপনি যে বিষয়ে বক্তব্য দিবেন সেই ঘটনার সকল তারিখ এবং সাল উল্লেখ করতে হবে।

শুধু মাত্র সাল বললেই আপনার বক্তব্যের মান তুলনামুলক কম হবে।

তাই অবশ্যই ক্রমান্বয়ে ঘটনটার সাথে সম্পৃক্ত সকল সাল তারিখ স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

আপনি ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দিতে মঞ্চে উঠলেন, কিন্তু আপনি ২৬ শে মার্চ সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকলো না। তাহলে বক্তব্য আপনার জন্য না।

মনে রাখবেন, কোনও বক্তব্য মুখস্তের কোনও বিষয় না।

তাই আপনাকে অবশ্যই ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য দেওয়ার আগে এই বিষয়ে জানা শোনা থাকতে হবে।

এবার আপনাকে সুন্দর করে গুছিয়ে বলার জন্য প্রয়োজন হলে একদিন আগে কয়েকবার নিজে নিজে প্রাকটিস করতে হবে।

এতে আপনার জড়তা কাটার পাশাপাশি গুছিয়ে বলায় ভালো করবেন।

মঞ্চে ওঠার পরে আপনার বক্তব্যের শুরু থেকে সবাইকে বাধ্য করতে হবে আপনার কথা শোনার জন্য।

এজন্য আপনাকে অঙ্গভঙ্গি আবেগ দিয়ে থেমে থেমে মনের গভির থেকে কথা বলতে হবে।

২৬ শে মার্চ এর তাৎপর্য

নিওটেরিক আইটি আজকের এই পর্ব থেকে আপনারা সংক্ষেপে ২৬ শে মার্চ এর তাৎপর্য জেনে নিতে পারবেন ।  ১৯৪৭ সালের আগস্টে প্রায় ২০০ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বিদায় নেয় ব্রিটিশরা। কিন্তু ব্রিটিশদের এই সুদীর্ঘ শোষনের ইতিহাস ‘শেষ হইয়াও যেন হইলো না শেষ’। আর সেই স্বাধীনতা নাটকের শেষ অঙ্কের সূচনা ঘটে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ- যার মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ নামক নতুন এক ভূখণ্ড। 

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস তা প্রায় সবাই জানে। কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের কারণ বা এর পেছনের ইতিহাসটা কি? আমাদের মধ্যে অনেকেই সঠিকভাবে জানে না স্বাধীনতা দিবস কি। অথচ স্বাধীনতার এই সোনালী সূর্য ছিনিয়ে আনার জন্য জীবন দিয়েছেন লক্ষ লক্ষ শহীদ।


২৬ শে মার্চ নিয়ে কিছু কথা

শ্রদ্দেয় ভাই ও বোনেরা ও সম্মানিত অতিথি এবং বাংলাদেশের সহ-নাগরিকগণ, আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবসের 52তম বার্ষিকীর এই গুরুত্বপূর্ণ উপলক্ষ্যে আমি অত্যন্ত সম্মান ও গর্বের সাথে আপনাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আজ, আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের বীরত্ব ও স্থিতিস্থাপকতা উদযাপন করি, যারা আমাদের প্রিয় জাতির স্বাধীনতার জন্য অক্লান্ত লড়াই করেছিলেন।


২৬শে মার্চ এমন একটি দিন যা আমাদের দেশের ইতিহাসের ইতিহাসে চিরকাল লেখা থাকবে। সেই দিন যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় এবং তাদের পরাধীনতা থেকে মুক্ত ঘোষণা করেছিল। এটি এমন একটি দিন ছিল যখন আমরা আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার জিতেছিলাম এবং একটি সার্বভৌম জাতি হয়েছিলাম।


এই দিনে আমরা আমাদের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। আমরা আমাদের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করি এবং আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহস ও দৃঢ়তাকে অভিনন্দন জানাই, যিনি আমাদের বিজয়ের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন।


আজ, যখন আমরা আমাদের জাতি যে সংগ্রাম ও কষ্টের মুখোমুখি হয়েছে তার দিকে ফিরে তাকাই, আমরা ঐক্য ও সংহতির গুরুত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। দারিদ্র্য, দুর্নীতি ও বৈষম্যমুক্ত একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমাদের একসঙ্গে কাজ করে যেতে হবে।


আমরা যখন আমাদের স্বাধীনতা উদযাপন করি, আমাদের পূর্বপুরুষরা যে মূল্যবোধ এবং নীতিগুলির জন্য লড়াই করেছিলেন সেগুলিও স্মরণ করি। আসুন আমরা গণতন্ত্র, ন্যায় ও সাম্যের আদর্শকে সমুন্নত রাখতে সচেষ্ট হই এবং এমন একটি সমাজ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করি যেখানে প্রতিটি নাগরিক তাদের পূর্ণ সম্ভাবনা উপলব্ধি করার সুযোগ পায়।

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য নিয়ে উপরের নিওটেরিক আইটি এই ওয়েবসাইটে পরিপুর্ন আলোচনা করা হয়ছে । 

২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস

২৬ মার্চ ১৯৭১ এর ইতিহাস জানুন নিওটেরিক আইটির এই পেইজ থেকে । আমাদের ওয়েবসাইতে বিভিন্ন দিবশ নিয়ে অনেক আর্টিকেল লিখা হয় । আপনি চাইলে চেক করতে পারেন । ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অনেক আর্টিকেল প্রকাশ করে হয়েছে । 

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস

দেশের ৫২তম মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস আজ ২৬ মার্চ। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ ও চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ডাক দিয়েছিলেন। এরপর ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

বাংলাদেশসহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বাংলাদেশিরা দিবসটি উদ্‌যাপন করবেন। বিশ্বব্যাপী চলা করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর সীমিত পরিসরে এবং কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করতে হয়েছে। এ বছর করোনা পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। তাই স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপনে এবার স্বতঃস্ফূর্ততা বেশি থাকবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url