ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস , কবিতা, ক্যাপশন, ছন্দ - Football Game Status

প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন সুন্দর সুন্দর কিছু ফেইসবুক স্ট্যাটাস যা এই সময়ের ফুটবল খেলার ব্যপারে । বর্তমান বিশ্বকাপের জন্য অনেকে ফেইসবুক এবং বিভিন্ন সোশাল মিডিয়াতে ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস শেয়ার করার আগ্রহ করে । তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে সুন্দর সুন্দর কিছু সময়ের সেরা ফুটবল খেলা স্ট্যাটাস নিয়ে হাজির হয়েছি নিওটেরিক আইটি ওয়েবসাইটে । 

ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস , কবিতা, ক্যাপশন,  ছন্দ - Football Game Status - NeotericIT.com

ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস , কবিতা, ক্যাপশন,  ছন্দ - Football Game Status - NeotericIT.com

ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস ছাড়াও ফুটবল খেলা দেখা কি জায়েজ,ফুটবল খেলা দেখা,ফুটবল খেলা দেখা যাবে কি,ফুটবল খেলা কি হারাম,ফুটবল খেলা দেখা কি হারাম,ফুটবল খেলা,ফুটবল দল নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস,ফুটবল,ফুটবল খেলা দেখা যাবে,নারী ফুটবল দল নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস,ফুটবল খেলা কি ইসলামে জায়েজ,ফুটবল খেলা দেখা জায়েজ কিনা,ফুটবল খেলা দেখা জায়েয আছে কি,খেলা নিয়ে facebook এ স্ট্যাটাস দিতেই হুমকি!!,ফুটবল খেলা দেখা কি জায়েজ,ফুটবল খেলার দল কে সমর্থন করা যাবে ইত্যাদি লিখে হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন সার্চ করে থাকেন নতুন কিছু স্ট্যাটাস পাওয়ার জন্য । এইবারের কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপ ২২০ বিলিয়ন ডলারের বাজেট যা ইতিহাসে রেকর্ড করল । এই বিলাসবহুল বিশ্বকাপ দেখতেই গেলেই একটা টিকিট এর দাম পরবে ৬০-৯০ হাজার পর্যন্ত । চলুন দেখে আসি কিছু ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস , কবিতা, ক্যাপশন,  ছন্দ - Football Game Status

ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস

আজকের এই নিওটেরিক আইটির নতুন পোস্টের বন্ধুরা আপনাদের জন্য থাকছে ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস । একে একে আমরা শ-খানেক স্ট্যাটাস দেখে নিব এই পোস্টে । এখানে আমরা আজ ফুটবল খেলা নিয়ে ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস পড়বো । ফুটবল খেলা আমার খুব পছন্দের একটা খেলা । যদিও এশিয়া মহাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হলো ক্রিকেট । কিন্তু সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হলো ফুটবল । তাই আমরা আজ ফুটবল নিয়েই অনেক গুলো ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস শেয়ার করলাম । তো চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক সেই ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস বা বাণী গুলো ।

ফুটবল হলো একটা ভুল করার খেলা। যে যত কম ভুল করবে, সেই দিনশেষে খেলাটা জিতবে।

— জোহান ক্রুইফ৷


ফুটবলকে নষ্ট করার মতো ঘৃণ্য কাজ যে করে , ছোটবেলায় মৃত্যুবরণ করাই ভালো ছিলো।

— জন হেইসম্যান।


ফুটবলে সবকিছু করা সম্ভব। শুধু আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং আপনার নিজের দক্ষতার ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।

কিলিয়ান এমবাপ্পে


ফুটবল থাকে ফুটবলের জায়গায়, আর দক্ষতা থাকে দক্ষতার জায়গায়। কিন্তু দুটো দলের মধ্যে যেটা পার্থক্য গড়ে দেয় তা হলো আপনার দলের ইতিবাচক মানসিকতা।

— রবার্ট গ্রিফিন।


 আমি ঠিক ততদিন পর্যন্ত ফুটবল খেলতে চাই, যতদিন না আমার পুত্র আমকে বলে, ” তুমি আর দৌড়াতে পারবে না, তুমি মৃত। ”

— সন হিউয়্যাং মিন৷


তুমি অবশ্যই তোমার পরিকল্পনা সাজাতে পারো। তবে ফুটবল মাঠে ঠিক কি হবে, তা কোনোভাবেই আগে থেকে আন্দাজ করা সম্ভব না।

— ম্যানুয়েল ন্যুয়ার।ফুটবল খেলা নিয়ে উক্তি


 আনুগত্য ফুটবলের একটি বড় অংশ এবং এটি দেখায় যে আপনি একজন সত্যিকারের মানুষ কিনা।

— জ্যাক উইলশেয়ার।


ফুটবল এমন একটি খেলা যেখানে আপনি ভুল না করে খেলা শেষ করতে পারবেন না৷ আপনাকে অবশ্যই কোথাও না কোথাও ভুল করতেই হবে।

— হিউয়েন ক্লপ।


ফুটবলে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জিনিস হচ্ছে অযুহাত। তোমার কাছে অযুহাত আছে মানেই তুমি থমকে গিয়েছো, আর সামনে এগোতে পারছো না।

— পেপ গার্দিওয়ালা।


ফুটবল খেলা নিয়ে বক্তব্য

আজকের এই পেইজের মাধ্যমে আমরা ফুটবল খেলা নিয়ে বক্তব্য দেখবো । ফুটবল খেলা কম বেশি সবার প্রিয় আমার ও প্রিয় খেলা ফুটবল । চলুন এবার আমরা একে একে ফুটবল খেলা নিয়ে বক্তব্য  দেখে নি । এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত। এটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়, যার প্রতিটি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে। একবিংশ শতকে এসে ফুটবল খেলা দুই শতাধিক দেশের ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক খেলোয়াড় খেলে থাকেন।

পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষেরই কোন কোন না কোন একটি প্রিয় খেলা থাকে। ফুটবল হলো পৃথিবীর অসংখ্য মানুষের কাছে তেমনই একটি প্রিয় খেলা। ফুটবল খেলা বিশ্ব ক্রীড়া জগতের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় একটি আন্তর্জাতিক খেলা। পৃথিবীজুড়ে কোটি কোটি মানুষ নিয়মিত ফুটবল খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকেন। সেই ফুটবল খেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিকের উপর আলোকপাত করার অভিপ্রায় নিয়েই আমাদের আজকের প্রবন্ধ ‘আমার প্রিয় খেলা ফুটবল’ এর উপস্থাপনা।


সভ্যতার শুরু থেকে মানুষ শরীরচর্চা এবং অবসর বিনোদনের নিমিত্ত প্রতিযোগিতামূলক কিছু শারীরিক কসরত আবিষ্কার করেছিল। এই প্রকার কসরতগুলি খেলা নামে পরিচিত। প্রতিটি মানুষ ছোটবেলা থেকে সাধারণত কোনো না কোনো খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত থাকে। কেউ একটি, কেউ বা একাধিক। এইসকল বিভিন্ন প্রকার খেলাধুলার মধ্যে কোন কোন টি মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রিয় হয়ে দাঁড়ায়। অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবের মতন আমারও ছেলেবেলা থেকে একটি নির্দিষ্ট খেলার প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়েছে।


সেটি হল ফুটবল। ফুটবল এমন একটি খেলা যা মানুষকে ৯০ মিনিটের জন্য আনন্দ ও উত্তেজনায় মাতোয়ারা করে রাখে। আমি ছোটবেলা থেকেই স্কুলে নিয়মিত ফুটবল খেলার সঙ্গে যুক্ত থেকেছি। তাই কাদা মাঠের মধ্যে পায়ে যখন চামড়ার বলটি এসে লাগে তখন বাইরের সমস্ত কিছু ভুলে আমি মেতে উঠি ফুটবলটি নিয়ে গোলপোস্টের কাছাকাছি পৌঁছানোর উন্মাদনায়।

ফুটবল খেলা নিয়ে জোকস

আধুনিক যুগে এসে মানুষ একে অপরের সাথে জোক্স করে বেশি মজা পায় । অনেকে আবার নিজেরদের সোশাল ফ্রোফাইলে ও এই ধরনের জোক্স শেয়ার করে থাকেন । আজকের এই নিওটেরিক আইটি এই পেইজে আমরা সেরা কিছু বর্তমান ফুটবল বিশ্বকাপ এর জোক্স দেখে নিব । 


এক আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলোয়াড় এক পার্টিতে গিয়ে তাঁর বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন- খেলোয়াড়: ভাবছি, একটা আত্মজীবনী লিখব। বন্ধু: বাহ্, ভালো তো! কবে এটা প্রকাশ করবে তুমি? খেলোয়াড়: আমি আমার মৃত্যুর আগে এটা প্রকাশ করতে চাই না। বন্ধু: তাহলে অনেক দেরি হয়ে যেতে পারে। তোমার ভক্তরা তো এটা পড়তে চাইবে। খেলোয়াড়: কিন্তু আমার সিদ্ধান্তে আমি অনড়। বন্ধু: ঠিক আছে, সমস্যা নেই। আমি তো নিজেও তোমার ভক্ত। তাই এই বইটি তাড়াতাড়ি প্রকাশে আমি তোমাকে সাহায্য করব। তুমি কোনো চিন্তা কোরো না।



সেদিন খেলার মাঠে যেমন ঘন কুয়াশা, তেমনি ঝুম বৃষ্টি আর ঠান্ডা বাতাস। দুই হাত দূরের জিনিসও দেখা যায় না। এরই মধ্যে হিহি করে কাঁপতে কাঁপতে খেলা দেখছে দুই ইংরেজ ফুটবল-পাগল দর্শক। খানিক পর আর সহ্য করতে না পেরে বিরক্তি প্রকাশ করল একজন, ‘নাহ্, খেলাটা বড্ড একঘেয়ে লাগছে হে। গিয়ে এক কাপ কফি খেয়ে আসি। ' ‘দাঁড়াও, আরেকটু বসেই দেখি না। খেলাটা তো জমতেও পারে শেষে।' বিশাল এক হাই তুলে বলল পাশের দর্শক। এই সময় কোথা থেকে এক পুলিশ এসে হাজির। এসেই ক্যাঁক করে উঠল, ‘আরে, গ্যালারিতে বসে কী করছেন আপনারা। খেলা তো পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে প্রায় দুই ঘণ্টা হলো।'


প্রেমিকার বাড়িতে বসে নতুন কেনা থ্রিডি টিভিতে ফুটবল ম্যাচ দেখছিল ফুটবল-ভক্ত রাসেল। হঠাৎ টের পেল, তার হবু শ্বশুর বাড়িতে এসে হাজির। তাও আসছে একেবারে ড্রইংরুমের দিকেই। প্রাণ বাঁচাতে আর কোথাও পালানোর জায়গা না পেয়ে রাসেল শেষে টিভির পেছনেই ঠাঁই নিল। এদিকে প্রেমিকার বাবাও এসে বসল টিভির সামনে খেলা দেখতে, নড়াচড়ার নাম নেই। রাসেল দেখল, এখানে বসে থাকলে ম্যাচটা আর দেখা হবে না। তাই আর সহ্য করতে না পেরে সে টিভির পেছন দিক থেকে বের হয়েই এল। তাকে দেখে হবু শ্বশুর তো ভীষণ অবাক। বলল, ‘আরে! একে কখন লাল কার্ড দিল রেফারি? দেখলাম না তো!'

স্বর্গ আর নরকের মধ্যে একটা ফুটবল ম্যাচ খেলা হবে।

স্বর্গের বাসিন্দারা তো হেসেই খুন, বলে, ‘সেরা ফুটবলারদের সবাই তো স্বর্গে রয়েছেন, তো তোমরা খেলবে কাকে নিয়ে!’

তাই শুনে নরকের বাসিন্দারা হেসে জবাব দিল, ‘রেফারিরা যে সবাই এখানে, সেটা জানো না!’


নিজেদের দল হেরে যাওয়ায় তিন ফুটবল ভক্ত বেশ হা-পিত্যেশ করছে।

প্রথম ভক্ত: এই অবস্থার জন্য দলের ম্যানেজারই দায়ী। যদি তিনি দলে নতুন খেলোয়াড় নিয়ে আসতেন, তাহলে জয় আমাদের নিশ্চিত ছিল।

দ্বিতীয় ভক্ত: না না, এর জন্য খেলোয়াড়েরাই দায়ী। তারা যদি আরেকটু ভালো খেলে একটা গোল দিতে পারত, তাহলে বিরোধী দলকে কুপোকাত করা যেত।

তৃতীয় ভক্ত: আরে ধুর! তোরা যা বলিস না! এর জন্য আসলে আমাদের বাবা-মা দায়ী। বাবা-মা যদি অন্য কোথাও থাকতেন, তাহলে আমাদের অন্য কোথাও জন্ম হতো। তখন আমরা অনেক ভালো একটা ফুটবল দলকে সমর্থন করতাম। তাহলে আর এমন পরাজয় দেখে কাতরাতে হতো না, বুঝলি?


গোলের পর গোলদাতা উল্লাসে ফেটে পড়বে, সতীর্থরা এসে আলিঙ্গনে বাঁধবে, আর সেই উৎসবে গ্যালারি থেকেই যোগ দেবে সমর্থকেরা—এটাই তো স্বাভাবিক দৃশ্য। কিন্তু ভেবে দেখুন, গোলের পর পুরো গ্যালারি হাসছে, আর গোলদাতা বিব্রত, লাজ-রাঙা মুখে দাঁড়িয়ে আছেন। এমনটাই হয়েছিল ১৯৩৮ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে। টানা দ্বিতীয় শিরোপা থেকে মাত্র দুই ধাপ দূরে ইতালি। প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। ৬০ মিনিটে পেনাল্টি পেয়ে গেল ইতালি। শট নিতে এগিয়ে এলেন অধিনায়ক পেপিনো মিয়াজ্জা। শট নিলেন, গোল হলো এবং প্রায় একই সঙ্গে খুলে পড়ে গেল তাঁর প্যান্ট! হয়েছে কি, খেলা চলার সময়ই মিয়াজ্জার শর্টসটা ছিঁড়ে গিয়েছিল। পেনাল্টি কিকের সময় জোরালো শট নিতে গিয়ে শর্টসের দফারফা। গোল উদ্যাপন আর সতীর্থের সম্ভ্রম রক্ষা—দুটোই একসঙ্গে করতে হয়েছিল ইতালির খেলোয়াড়দের। গোল হয়ে দাঁড়িয়ে তাঁরা ঘিরে রেখেছিলেন মিয়াজ্জাকে, ওই আড়ালেই নতুন শর্টস পরে নিয়েছেন মিয়াজ্জা।

ফুটবল খেলা নিয়ে মজার স্ট্যাটাস

আপনি যদি ফুটবল প্রেমি হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবস্যইয় ফুটবল খেলা নিয়ে মজার স্ট্যাটাস এর ব্যপারে জানতে হবে । একবার হলেও ও পড়ে দেখতে পারেন ভালো লাগে কিনা । আজকের এই নিওটেরিক আইটির পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সবাই ফুটবল খেলা নিয়ে মজার স্ট্যাটাস ব্যপারে জানতে পারবেন । 

ফুটবল খেলা নিয়ে ক্যাপশন

ফুটবল খেলা নিয়ে ক্যাপশন দেখুন এই পোস্টের এই পেইযে । 


ফুটবলে তুমি জয় লাভ করো দল হিসেবে। আবার পরাজয় বরণও করো দল হিসেবেই। তাই জয়ের আনন্দ কিংবা পরাজয়ের গ্লানি, সকলের মধ্যে সমান ভাবে ভাগ করে দিতে হবে।

— গ্যায়ানলুইকি বুফন।


পুরুষদের বন্ধুত্বকে তারা ফুটবলের মতো এদিক, ওদিকে ছোঁড়াছুড়ি করে, তবে তাতে ফাটল ধরে না। আর মহিলারা বন্ধুত্বকে মনে করে একটি কাঁচের মতো, যা খুব সহজেই টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

— অ্যান মোরো লিন্ডবার্গ।


আমি কখনোই ফুটবলকে অগ্রাধিকার দেই নি। আমি সবসময় আমার নিজের প্রতি বিশ্বাস এবং ঈশ্বরের কাছে নিবেদনকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করেছি এবং এগুলোই আমাকে ফুটবলে ভালো করিয়েছে।

ববি বাউডেন


আমি কখনোই ব্যালন ডি অর পাওয়ার জন্য ফুটবল খেলি না। আমি ফুটবল খেলি কারণ আমি এটিকে ভালোবাসি এবং আমি ফুটবল খেলতে চাই। আমার কাছে এটি একটি সুখের এবং আত্মতৃপ্তির মাধ্যম।

— নেইমার।


আমি শুধু ফুটবলের মাঠে নয়, আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো হওয়ার চেষ্টা করি। আমি প্রতিযোগিতায় বিশ্বাসী , এবং আমি সবসময় আরো ভাল পেতে চাই।

— রাহিম স্টার্লিং।

ফুটবল খেলা নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস

জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেকে ফুটবলের স্ট্যাটাস শেয়ার করতে চাই । আজকের এই আর্তিকেলের মাধ্যমে আপনার সাথে আলোচনা করব ফুটবল খেলা নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস । 

ফুটবল হলো একটা ভুল করার খেলা। যে যত কম ভুল করবে, সেই দিনশেষে খেলাটা জিতবে।


ফুটবলকে নষ্ট করার মতো ঘৃণ্য কাজ যে করে , ছোটবেলায় মৃত্যুবরণ করাই ভালো ছিলো।


ফুটবলে সবকিছু করা সম্ভব। শুধু আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং আপনার নিজের দক্ষতার ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।


ফুটবল থাকে ফুটবলের জায়গায়, আর দক্ষতা থাকে দক্ষতার জায়গায়। কিন্তু দুটো দলের মধ্যে যেটা পার্থক্য গড়ে দেয় তা হলো আপনার দলের ইতিবাচক মানসিকতা।


 আমি ঠিক ততদিন পর্যন্ত ফুটবল খেলতে চাই, যতদিন না আমার পুত্র আমকে বলে, ” তুমি আর দৌড়াতে পারবে না, তুমি মৃত। ”


ফুটবল মানে হলো আত্নত্যাগ, উৎসর্গ, কঠোর পরিশ্রম এবং মাঠের বাইরের বন্ধুত্বের একটা সংমিশ্রণ।


ফুটবল একটা শিল্প, যেমন নাচ একটা শিল্প, ঠিক তেমনি। কিন্তু এটা তখনি শুধু শিল্প হয়ে ওঠে, যখন কেউ এটিকে ভালোমতো খেলে।


 ফুটবলে আমার খব বেশি বন্ধু নেই। খুব বেশি বিশ্বাস করতে পারি, এমন মানুষও আমার আশেপাশে খুব কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আসি খুব একা।


তুমি অবশ্যই তোমার পরিকল্পনা সাজাতে পারো। তবে ফুটবল মাঠে ঠিক কি হবে, তা কোনোভাবেই আগে থেকে আন্দাজ করা সম্ভব না।


আনুগত্য ফুটবলের একটি বড় অংশ এবং এটি দেখায় যে আপনি একজন সত্যিকারের মানুষ কিনা।


 ফুটবল এমন একটি খেলা যেখানে আপনি ভুল না করে খেলা শেষ করতে পারবেন না৷ আপনাকে অবশ্যই কোথাও না কোথাও ভুল করতেই হবে।


ফুটবলে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জিনিস হচ্ছে অযুহাত। তোমার কাছে অযুহাত আছে মানেই তুমি থমকে গিয়েছো, আর সামনে এগোতে পারছো না।


ফুটবলে তুমি জয় লাভ করো দল হিসেবে। আবার পরাজয় বরণও করো দল হিসেবেই। তাই জয়ের আনন্দ কিংবা পরাজয়ের গ্লানি, সকলের মধ্যে সমান ভাবে ভাগ করে দিতে হবে।


পুরুষদের বন্ধুত্বকে তারা ফুটবলের মতো এদিক, ওদিকে ছোঁড়াছুড়ি করে, তবে তাতে ফাটল ধরে না। আর মহিলারা বন্ধুত্বকে মনে করে একটি কাঁচের মতো, যা খুব সহজেই টুকরো টুকরো হয়ে যায়।


আমি কখনোই ফুটবলকে অগ্রাধিকার দেই নি। আমি সবসময় আমার নিজের প্রতি বিশ্বাস এবং ঈশ্বরের কাছে নিবেদনকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করেছি এবং এগুলোই আমাকে ফুটবলে ভালো করিয়েছে।


আমি কখনোই ব্যালন ডি অর পাওয়ার জন্য ফুটবল খেলি না। আমি ফুটবল খেলি কারণ আমি এটিকে ভালোবাসি এবং আমি ফুটবল খেলতে চাই। আমার কাছে এটি একটি সুখের এবং আত্মতৃপ্তির মাধ্যম।


 আমি শুধু ফুটবলের মাঠে নয়, আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো হওয়ার চেষ্টা করি। আমি প্রতিযোগিতায় বিশ্বাসী , এবং আমি সবসময় আরো ভাল পেতে চাই।


ফুটবলের সবকিছু জীবনের মতোই। আপনাকে দেখতে হবে, আপনাকে ভাবতে হবে, আপনাকে সামনে এগোতে হবে, আপনার জায়গা খুঁজে বের করতে হবে, আপনাকে অন্যদের সাহায্য করতে হবে। এটাই জীবন এবং ফুটবলের মূলমন্ত্র।


 ইংল্যাণ্ড সত্যিকার অর্থেই ফুটবলের জন্মস্হান এবং ফুটবলের হৃদয় ও প্রাণকেন্দ্র। বার্সেলোনার যদি লিভারপুল, আর্সেনাল, ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেডের মতো ভক্ত, সমর্থক থাকতো। তবে আমার কাছে তা হতো ২০ টি চ্যাম্পিয়নস্ লীগ জয়ের আনন্দের সমান৷


ফুটবল কোনো ব্যাক্তিগত খেলা নয়, এটি একটি টিম গেম। আমরা এখানে টিম হিসেবে জয় লাভ করি। তাই, ব্যাক্তিগত পারফরম্যান্সের দিকে নজর না দিয়ে টিম গেমে বেশি নজর দেয়া উচিত, আর এই কাজটা করতে পারলে ব্যাক্তিগত পারফরম্যান্স এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে।


ফুটবল মানে হলো আত্মত্যাগ, উৎসর্গ, কঠোর, পরিশ্রম এবং মাঠের বাইরের বন্ধুত্বের সংমিশ্রণ।


ফুটবল খেলা নিয়ে স্ট্যাটাস , কবিতা, ক্যাপশন,  ছন্দ - Football Game Status নিয়ে আমাদের আজকের এই আর্তিকেল এইখানেই ইতি টানছি । সাবাই ভালো ও সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ । 








সাম্প্রতিক পোস্ট সমূহ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url