রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ | বাংলা মজার ধাঁধা - Funny puzzle

 বাংলা মজার ধাঁধা নিয়ে আজকের আমাদের এই পোস্ট ।  বাংলা মজার ধাঁধা সবাই পছন্দ করেন । ধাঁধা একধরনের জ্ঞানের পরিক্ষা । যার জ্ঞান যত বেশি যার বুদ্ধির ক্ষমতা যত বেশি সে তত বেশি ধাধার উত্তর দিতে পারে । ধাধাকে ব্রেইন গেইম ও বলা যায় । ধাঁধা জিগেশ করে একটা মানুষের এই কিউ টেস্ট করা যায় । ধাঁধা হলো এমন একটা সংজ্ঞা যা অপষ্ট একটা উত্তর । 
রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ  বাংলা মজার  ধাঁধা - Funny puzzle - NeotericIT.com

রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ  বাংলা মজার  ধাঁধা - Funny puzzle - NeotericIT.com

আপনাদের জন্য রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ | বাংলা মজার ধাঁধা - Funny puzzle নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আমি হাজির হয়েছি । ধাঁধা দিয়ে অপষ্ট প্রশ্ন করা হয় । এক কথায় ধাধা হলো একটা পেচানো প্রশ্ন । যার উত্তর দিতে পারবে শুধু পেচানো মানুষ গুলো । যাদের আই কিউ অনেক হাই লেভেলের । তাহলে চলুন দেখে আসি আজকের সেই সেরা রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ | বাংলা মজার ধাঁধা গুলো । 

রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ | বাংলা মজার ধাঁধা ছাড়াও অনেকেই বাংলা মজার ধাঁধা,ধাঁধা,মজার ধাঁধা,বাংলা ধাঁধা,১০ টি বাংলা মজার ধাঁধা,ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর,৪ টি বাংলা মজার ধাঁধা,৭ টি বাংলা মজার ধাঁধা,রোমান্টিক বাংলা ধাঁধা,নতুন ধাঁধা,১০ টি মজার ধাঁধা,৯ টি বাংলা মজার ধাঁধা,মাথার খেলা,অংকের ধাঁধা,১০ টি চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা,৮টি মজার ধাঁধা,৬ টি মজার ধাঁধা,৮ টি মজার ধাঁধা,ধাঁধা ও ধাঁধার উত্তর,ধাঁধাঁ উত্তর সহ,ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর বাংলা,বাংলা কার্টুন,৯ টি চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা,ছোটদের মজার মজার সহজ সরল ধাঁধা,ধাঁধা প্রশ্ন ইত্যাদি লিখে সার্চ করে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে । 

রোমান্টিক ধাঁধা উত্তর সহ

১ ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই,
নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
২. ‘আমাকে না পেলে
সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি
দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৩. ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
৪. ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৫. ‘কাটলে বেড়ে যাবে, সব শেষে জল পাবে।’
উত্তর: পুকুর
৬. ‘কাজ করি সুড় দিয়ে
নই আমি হাতি।
পরের উপকার করি
তবু খাই লাথি।’
উত্তর: ঢেঁকি
৭. ‘কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া,
পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া,
এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
৮. ‘কালো মুখো পুত যার
বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে
জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই

৯. ‘অর্ধচন্দ্র সমাকার
দেহের গঠন।
গাছপালা কাটে সে
সদা সর্বক্ষণ।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: কাস্তে
১০. ‘অনেক সাগর দেখলে ভাই
জলে নানা রং।
কোন সাগরে আছে বলো
শুধু লাল রং।’
- বলতে হবে কোন সাগরে?
উত্তর: লোহিত সাগর
১১. ‘অনেকেই খায় না
কিছু লোকে খায়।
বন্ধুদের না খাওয়ালে
মানহানি হয়।’
- বলুন তো কী খায়?
উত্তর: সিগারেট
১২. ‘অর্ধেক শরীর সোনার হলো,
কে সে লোক ভেবে বলো।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: আনারস

১৩. ‘আম নয় জাম নয়,
গাছে নাহি ধরে।
সব লোকে ফল বলে,
জানে শুধু তারে।’
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল
১৪. ‘আশ্চর্য বাদ্যযন্ত্র জুড়ি মেলা ভার
সে যদি বাজ খায় থাকে তার ‘তার’।
তার যদি কেটে যায় তবু নিঃসন্দেহে,
অর্ধেকের বেশি ছাড়াও বিদ্যমান সে।’
উত্তরঃ সেতার
১৫. ‘আছে কল, আছে জল, মাটি, পাতা রস
অনল, পবন, ধুম্র সবার পরশ।
মুখে মুখে কহে কথা, এক বোল বলে
না চুমিলে রহে চুপ, হাতে মুখে চলে।’
উত্তরঃ সাজানো হুক্কা
১৬. ‘আগে পিছে নাতি নিয়ে থাকে অবিরাম, মানুষ সে নয় ভাই সুস্বাদু একটি ফল।’
উত্তরঃ নাশপাতি

১৭) ‘কোন পাখির ডিম নাই,
বলো তো দেখি।
বলতে না পারলে
বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।’
উত্তর: বাদুর
১৮) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৯) ‘কোন বিদেশি ভাষা
নাম চার অক্ষরে,
দ্বিতীয় কেটে দেখ
জলে বাস করে।’
উত্তর: ইংলিশ
২০) ‘কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই,
ফেলি তার অর্ধভাগ, অর্ধাংশ খাই।
টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ অগণন,
দেশের সস্তা ফল নাম বল এখন।’
উত্তর: আনারস

২১.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
২২. ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই
নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
- কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
২৩. ‘আমি যাকে মামা বলি
বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে
মাও বলে তাই।’
- কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
২৪. ‘আমি যারে আনতে গেলাম,
তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো,
তখন তারে নিয়ে এলাম।’
- কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

২৫. ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
২৬. ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
২৭. ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিলপাটা
২৮. ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা

২৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
৩০) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৩১) ‘উপর থেকে পড়ল ছুরি, ছুরি বলে কেবল ঘুরি।’
উত্তর: বাঁশপাতা
৩২) ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা

৩৩)‘খেতে বললে হই খুশি,
যেতে তেড়ে আসি।
পেয়ে বসলে পায় কান্না,
কী নাম বলে দাও না।’
উত্তর: গোল্লা
৩৪. ‘গাছ নেই আছে পাতা, মুখ নেই বলে কথা।’
উত্তর: বই
৩৫. ‘গণিপতি নহে কিন্তু এক দন্তধর,
কটিতে বদন তার
দেহ লম্বোদর।’
উত্তর: ঢেঁকি
৩৬. ‘একটুখানি গাছে
তিল ঝুরঝুর করে।
একটুখানি টোকা দিলে
ঝরঝরিয়ে পড়ে।’
উত্তর: শিশির

৩৭. ‘উল্টো করে চলবে তুমি,
চালটা তোমার ধরে।
পা কেটে ফল খাইয়ে দেব, ফল কেটে পান করে।’
উত্তর: বেলচা
৩৮. ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা
৩৯. ‘উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবে চিন্তে বলে ফেলো তা।’
উত্তর: তাল
৪০. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

৪১) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৪৩) আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘ ও বিজলি
৪৪) কোন প্রাণী বল দেখি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া
৪৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু

৪৬) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তর: রোজা
৪৭)‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি
৪৮. ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
৪৭. ‘ইনসিঙ্গি বিনসিঙ্গি,
মাথায় তিনটি শিং।
পশু নয় পাখি নয়,
পানিতে পাড়ে ডিম।’
উত্তর: পানিফল

৪৮) ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে
কেউ তো দেখে না।’
উত্তরঃ ডুমুর
৪৯)‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তরঃ ডিম
৫০) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তরঃ রোজা
৫১) ‘মুখ নাই কথা বলে, পা নাই হেঁটে চলে।’
উত্তরঃ ঘড়ি

বাংলা মজার  ধাঁধা

প্রশ্নঃ তিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরে রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তু হয়। মাঝের অক্ষর ছেরে দিলে হয় গানের শোভা। শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় তুমি পাবা?
উত্তরঃ বিছানা।

প্রশ্নঃ কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?
উত্তরঃ ডুমুর।

প্রশ্নঃ কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?
উত্তরঃ পুকুর।

প্রশ্নঃ এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো, পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?
উত্তরঃ লজ্জা।

প্রশ্নঃ দাঁড়ায় না সে, বসে নাকো চলাই যে তার কাজ, তত্ত্ব তাহার যে না বোঝে মাথায় পড়ে বাজ?
উত্তরঃ সময়।

প্রশ্নঃ বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি। 

প্রশ্নঃ পাকা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে, বুক ছিড়ে আলো ছুটে চিন কি তারে?
উত্তরঃ উড়োজাহাজ। 

প্রশ্নঃ এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু ভাবলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এত ভাবে?
উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।

প্রশ্নঃ হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে। 
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা। 

প্রশ্নঃ পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়। 
উত্তরঃ বাতাস। 

প্রশ্নঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়। 
উত্তরঃ কাজল। 

প্রশ্নঃ ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?
উত্তরঃ দেশলাই। 

প্রশ্নঃ দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু। 
উত্তরঃ ছাতা। 

প্রশ্নঃ মাথা ৩ মুখ ১ ক্ষুধা মোটে পায়না,... খেতে দিলে খেতে থাকে পেট কিন্তু ভরে না। 
উত্তরঃ মাটির চুলা। 

প্রশ্নঃ চার পায়ে বসি মোরা, আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই আস্ত কাঁধে ঝুলি। 
উত্তরঃ পালকি। 

প্রশ্নঃ ব্যবহার করার জন্য কোন জিনিসটাকে ভাঙতেই হবে?
উত্তরঃ ডিম। 

প্রশ্নঃ কোন মূলের লাল ফুল?
উত্তরঃ শিমূল। 

প্রশ্নঃ এতো বড় আঙিনা,,,,, ঝাড় দিয়েও কুলায় না। কতো ফুল ফুটে আছে,,,,, নাই তার তুলনা!
উত্তরঃ আকাশ ও তারা। 

প্রশ্নঃ কোন জামা গাঁয়ে দেয় না?
উত্তরঃ পায়জামা। 

প্রশ্নঃ হাঁড়ির ভিতর বালির ভিতর হাজার ছেলে নাচে, একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার আঁচে। 
উত্তরঃ মুড়ি। 

প্রশ্নঃ আন্ধার ঘরে থাকি আমি নড়াচড়া করি, একটুখানি খাবার পেলে খাবলে তাকে ধরি। 
উত্তরঃ জিহ্বা। 

প্রশ্নঃ আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, নই আমি প্রাণি, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার বানী। 
উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক। 

প্রশ্নঃ কান নাই মাথা নাই, পেট ভরে খায়, কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। 
উত্তরঃ বালিশ। 

প্রশ্নঃ এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার গড়া। 
উত্তরঃ ঝিনুক। 

প্রশ্নঃ চারি দিকে কাঁটা বেত মাথায় মুকুট খান সাহেব। 
উত্তরঃ আনারস। 

কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ

১)এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছায় খাই।

উত্তরঃ ঝাঁটা।

২) সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?

উত্তরঃ গুই-সাপ।

(৩) জনম গেল দুখে বুকে আমার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।

উত্তরঃ হুঁকো।

(৪) কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।

উত্তরঃ মাটির হাড়ি।

(৫) আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।

উত্তরঃ মামা।

(৬) দুধ দিয়া ফুল সাজে খাইতে অনেক মিঠা লাগে।

উত্তরঃ সন্দেশ।

(৭) কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।

উত্তরঃ লবণ।

(৮) চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।

উত্তরঃ পালকি।

(৯) যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।

উত্তরঃ বাদুর।

(১০) ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।

উত্তরঃ সূর্য।

(১১) হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।

(১২) সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।

উত্তরঃ মেঘ।

(১৩) এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।

উত্তরঃ বিদ্যুৎ।

(১৪) চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ।

(১৫) তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।

উত্তরঃ তামাক।

বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ

১ ধাঁধাঃ টিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরেই আছে। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তুর নাম হয়। মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে বাদ্যযন্ত্র হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় পেতে হয়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ বিছানা। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে ছানা হয়। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে বিনা হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে বিছা হয়। 

২ ধাঁধাঃ কাঁচা থাকতে সবাই খায়, পাঁকলে সে গড়াগড়ি খায়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ ডুমুর ফল।

৩ ধাঁধাঃ কোন জিনিস কাটলে বড় হয়?


উত্তরঃ পুকুর কাতলে বড় হয়।

৪ ধাঁধাঃ এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো। কিন্তু পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?

উত্তরঃ লজ্জা, লজ্জা নিজের কাছে থাকাই ভালো।

৫ ধাঁধাঃ বসে না, দাড়ায় না, চলতে থাকে সে। কারো ধার সে ধারে না ঠেকায় তাকে কে। জিনিসটি কি?


উত্তরঃ সময়।

৬ ধাঁধাঃ বৃষ্টি হলে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়। কিন্তু তার মাথা কাটলে সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি, বৃষ্টি হলে খিচুরি খাওয়া হয়। খিচুরির খি বাদ দিলে চুড়ি হয়ে যায়। 


৭ ধাঁধাঃ পাখা ছাড়াই উড়ে চলে। মুখ নাই তবু ডাকে। বুক ছিড়ে আলো ছুটে। চিনো তুমি কি তারে?

উত্তরঃ উড়োজাহাজ। 

৮ ধাঁধাঃ এমন কোন স্থান আছে। যেখানে মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা খুবই সোজা। একটু ভাবলে পেয়ে যাবে দিয়ে মাথা হাত?

উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ। এখানে অভিনয়ের খাতিরে যেকাউকে যা কিছু বলা হয়।

৯ ধাঁধাঃ হাত দিলে বন্ধ করে  দেয়। খোলে সূর্য দয়ে। ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখটি নাহি তোলে? 

উত্তরঃ লজ্জাবতী ফুলগাছ বা লতা।

১০ ধাঁধাঃ খেলে ভরে না পেট। তবু খায় সবাই। তার প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়? 

উত্তরঃ বাতাস, বাতাস থেকে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে তাস হয়। 


১১ ধাঁধাঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে হয় সুন্দর। নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউই নয়। কে সে? 

উত্তরঃ কাজল।  

১২ ধাঁধাঃ ফস করে রেগে যায়, ধপ করে জ্বলে। বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকে পড়ে? 

উত্তরঃ দেশলাই।

বুদ্ধির ধাঁধা । বিজ্ঞান গনিত নিয়ে ধাঁধা  
১২ ধাঁধাঃ দশটি মাথা একটি হাত চলমান তাঁবু। রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।কে সে? 

উত্তরঃ ছাতা। 

১৩ ধাঁধাঃ মাথা ৩ টি। মুখ ১ টি। ক্ষুধা মোটে পায়না। খেতে দিলে খেতে থাকে পেট তবু ভরে না।কে সে?  

উত্তরঃ মাটির চুলা।আগুন জ্বালিয়ে দিলে জলতেই থাকে। 

১৪ ধাঁধা চার পায়ে বসি আমরা। আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই তবু আস্ত কাঁধে ঝুলি। 

উত্তরঃ পালকি, পাল্কির মধ্যে মানুষ নেওয়াকে বুঝিয়েছে। 


১৫ ধাধাঃ ব্যবহার করার জন্য এমন একটি জিনিস যাকে ভাঙতেই হবে?

উত্তরঃ ডিম। ভাঙ্গা ছাড়া খাওয়া যায় না। 

১৬ ধাঁধাঃ কোন মূলের ফুল লাল হয়?

উত্তরঃ শিমূল ফুলের।

১৭ ধাঁধাঃ আড়াইশো থেকে পাঁচ পঞ্চাশ বাদ দিলে কত থাকে?

উত্তরঃ শূন্য থাকে।

১৮ ধাঁধাঃ অনেক বড় আঙিনা। ঝাড় দিয়েও শেষ করা যায় না।আবার কতো ফুল ফুটে আছে সেখানে।যার নাই কোনো তুলনা। জিনিসটি কি?   

উত্তরঃ আকাশ ও আকাশ ভরা তারা। 

১৯ ধাঁধাঃ কোন জামা কেউ কখনো গাঁয়ে দেয় না?

উত্তরঃ পায়জামা কেউ গায়ে দেয় না। 

২০ ধাঁধাঃ হাঁড়ির ভিতর বালি, তার ভিতর হাজার ছেলে নাচে। একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার ধাপে। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মুড়ি ভাজার প্রক্রিয়া। 

২১ ধাঁধাঃ আন্ধার ঘরে থাকে। নড়াচড়া করে একটুখানি খাবার পেলে খাবলে খাবলে ধরে। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ জিহ্বা, মুখের মধ্যে থাকে। 

২২ ধাধাঃ আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, আমি প্রাণি না, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার সব বানী। আমি কে? 

উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক বা কোন ঘটনার দ্বারা তৈরি ভিডিও। 


২৩ ধাঁধাঃ কান নাই মাথা নাই, আবার পেট ভরে খায়। কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। কে আমি? 

উত্তরঃ বালিশ। 

২৪ ধাঁধাঃ এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার করার। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ ঝিনুক, ভেঙ্গে আবাড় গড়ার সাধ্য কারোর নাই। 

২৫ ধাঁধাঃ চারি দিকে কাঁটা দিয়ে ঘেরা। আছে মাথায় আবার মুকুট। সে কোন খান সাহেব? 

উত্তরঃ আনারস ফল।




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url